ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি:
দেশের উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁও এ জেলার অনেক মানুষ রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্নস্থানে কর্মক্ষেত্রে ব্যাস্ত থাকেন।
বিগত দুই বছর মহামারি করোনার কারণে ইচ্ছে থাকলেও অনেকে ঈদ কাটাতে নাড়ীর টানে বাড়ি ফিরতে পারেনি।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস, আদালত সহ প্রত্যেকের কর্মক্ষেত্র থেকে ছুটি পেলেও স্ত্রী-পুত্র-কন্যাকে নিয়ে এক প্রকার বাধ্য হয়েই ঈদ কাটাতে হয়েছে ইট-পাথরের যান্ত্রিক শহর রাজধানী ঢাকা সহ বিভিন্নস্থানে।
তাই এবার সব বাধা উপেক্ষা করে মা-মাটির সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে উদগ্রীব হয়ে পড়েছে রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা ঠাকুরগাঁও জেলার মানুষেরা।
ঘরমুখো মানুষের বাড়ি ফেরা এবং ঈদ শেষে কর্মক্ষেত্রে ফেরার এই যাত্রা কতটুকু স্বস্তিকর হবে, সেটা নিয়ে বরাবরের মতোই রয়ে যায় আশঙ্কা।
অনেক সময় তড়িঘড়ি করে বাড়ি ফিরতে গিয়ে পথেঘাটেই যেন মৃত্যু না হয়, সেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।
সব সময় মনে রাখতে হবে, সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য বেশি। কারণ আপনার আমার একটু অসচেতনতার ফলেই শুধু আমরা পৃথিবী ছেড়ে চলে যাই না। বরং পথে বসতে হয় আমাদের পরিবারকেও।
হারিয়ে যায় আপনার আমার ছেলেমেয়ের হাসিমাখা মুখ ও পরিবারে স্বপ্ন।
অপেক্ষায় থাকা বৃদ্ধ বাবা-মায়ের বুকফাটা আর্তনাদ সবকিছু ভেবেই আমাদের উচিত হবে নিজ জায়গা থেকে সচেতনতার সঙ্গে বাড়ি ফেরা।
নিজ গ্রামে ঈদ কাটাতে আসা বিপ্লব জানানা, ঢাকা থেকে সঠিক সময়ে রাওনা হলেও সড়কের বিভিন্নস্থানে জ্যামের কারনে সড়কে সময় বেশি লাগছে তবুও নিজ বাড়িতে পরিবারের সাথে ঈদ করতে পারবো এটাই অনেক বরো পাওয়া ।
ঘড়মূখি বিপুল হোসেন জানান , ঠাকুরগাঁও সত্যপীড় ব্রিজে বাস থেকে নেমেছি ১২ টা ৪৫ মিনিটে। রাত একটু বেশি হওয়ায় অটো, রিক্সা পেতে কিছুটা বিরম্বনায় পড়তে হয় প্রায় একঘন্টা পড়ে রিক্সা পাই এর মাঝে পুলিশি টহল দেখতে পাই, বাড়ি পৌছাতে কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি ।
ঠাকুরগাঁও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, রাজধানী সহ বিভিন্ন স্থান থেকে ঈদে ঘরমুখো মানুষেরা বাস,ট্রেন সহ বিভিন্নভাবে বাড়ি ফিরছেন,তাদের নিরাপত্তার জন্য বাস স্টেশন ,রেলওয়ে স্টেশন সহ ,শহরের বিভিন্ন যায়গায় আমাদের মোবাইল টিমকাজ করছে।
এছারাও গভির রাতে বাসে যেসব যাত্রি আসছেন তাদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে আমাদের মোবাইল টিম নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছে। এছারাও জেলার গুরুত্বপূর্ন স্থান গুলোতে আমাদের চেকপোষ্ট রয়েছে ।
দেশের উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁও এ জেলার অনেক মানুষ রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্নস্থানে কর্মক্ষেত্রে ব্যাস্ত থাকেন।
বিগত দুই বছর মহামারি করোনার কারণে ইচ্ছে থাকলেও অনেকে ঈদ কাটাতে নাড়ীর টানে বাড়ি ফিরতে পারেনি।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস, আদালত সহ প্রত্যেকের কর্মক্ষেত্র থেকে ছুটি পেলেও স্ত্রী-পুত্র-কন্যাকে নিয়ে এক প্রকার বাধ্য হয়েই ঈদ কাটাতে হয়েছে ইট-পাথরের যান্ত্রিক শহর রাজধানী ঢাকা সহ বিভিন্নস্থানে।
তাই এবার সব বাধা উপেক্ষা করে মা-মাটির সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে উদগ্রীব হয়ে পড়েছে রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা ঠাকুরগাঁও জেলার মানুষেরা।
ঘরমুখো মানুষের বাড়ি ফেরা এবং ঈদ শেষে কর্মক্ষেত্রে ফেরার এই যাত্রা কতটুকু স্বস্তিকর হবে, সেটা নিয়ে বরাবরের মতোই রয়ে যায় আশঙ্কা।
অনেক সময় তড়িঘড়ি করে বাড়ি ফিরতে গিয়ে পথেঘাটেই যেন মৃত্যু না হয়, সেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।
সব সময় মনে রাখতে হবে, সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য বেশি। কারণ আপনার আমার একটু অসচেতনতার ফলেই শুধু আমরা পৃথিবী ছেড়ে চলে যাই না। বরং পথে বসতে হয় আমাদের পরিবারকেও।
হারিয়ে যায় আপনার আমার ছেলেমেয়ের হাসিমাখা মুখ ও পরিবারে স্বপ্ন।
অপেক্ষায় থাকা বৃদ্ধ বাবা-মায়ের বুকফাটা আর্তনাদ সবকিছু ভেবেই আমাদের উচিত হবে নিজ জায়গা থেকে সচেতনতার সঙ্গে বাড়ি ফেরা।
নিজ গ্রামে ঈদ কাটাতে আসা বিপ্লব জানানা, ঢাকা থেকে সঠিক সময়ে রাওনা হলেও সড়কের বিভিন্নস্থানে জ্যামের কারনে সড়কে সময় বেশি লাগছে তবুও নিজ বাড়িতে পরিবারের সাথে ঈদ করতে পারবো এটাই অনেক বড় পাওয়া ।
ঘড়মূখি বিপুল হোসেন জানান , ঠাকুরগাঁও সত্যপীড় ব্রিজে বাস থেকে নেমেছি ১২ টা ৪৫ মিনিটে। রাত একটু বেশি হওয়ায় অটো, রিক্সা পেতে কিছুটা বিরম্বনায় পড়তে হয় প্রায় একঘন্টা পড়ে রিক্সা পাই এর মাঝে পুলিশি টহল দেখতে পাই, বাড়ি পৌছাতে কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি ।
ঠাকুরগাঁও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, রাজধানী সহ বিভিন্ন স্থান থেকে ঈদে ঘরমুখো মানুষেরা বাস,ট্রেন সহ বিভিন্নভাবে বাড়ি ফিরছেন,তাদের নিরাপত্তার জন্য বাস স্টেশন ,রেলওয়ে স্টেশন সহ ,শহরের বিভিন্ন যায়গায় আমাদের মোবাইল টিমকাজ করছে।
এছারাও গভির রাতে বাসে যেসব যাত্রি আসছেন তাদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে আমাদের মোবাইল টিম নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছে। এছারাও জেলার গুরুত্বপূর্ন স্থান গুলোতে আমাদের চেকপোষ্ট রয়েছে ।