1. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  2. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
  3. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  4. wpapitest@config.com : wpapitest :
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০১:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
শতাধিক মামলা সত্ত্বেও চট্টগ্রাম শহরজুড়ে চুরি-ডাকাতি:নিয়ন্ত্রণে ডাকাত -৩ শেরপুরের গারো পাহাড়ে হচ্ছে আনারস চাষ”কৃষিতে নতুন সম্ভাবনা বেরোবিতে নৈতিকতা প্রশ্নে মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রশাসন!/ শিক্ষক-ছাত্রী সম্পর্কের অডিও ভাইরাল, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নীরব শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নতুন করে চালু হলো ৩ কক্ষ মানবতাই শ্রেষ্ঠ, ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা:(মাতপ,স) সিলেট বন্দর’র সর্বোচ্চ শত কোটি টাকা অর্জনে মেয়র শাহাদাত প্রসংশিত রাজশাহীর বাঘায় ভুট্টা ক্ষেতে রক্তাক্ত অবস্থায় চাঞ্চল্যকর যুবক হত্যাকান্ডের একমাত্র আসামী গিয়াস‘কে ঢাকার আশুলিয়া হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যার-৫ ঝিনাইগাতীতে কূপ সংস্কার করতে গিয়ে নিহত পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন ইউএনও নড়াইলে পুলিশের অভিযানে ৩০০ গ্রাম গাঁজাসহ ০১ জন গ্রেফতার শেরপুরে মাই টিভির ১৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত
শিরোনাম:
শতাধিক মামলা সত্ত্বেও চট্টগ্রাম শহরজুড়ে চুরি-ডাকাতি:নিয়ন্ত্রণে ডাকাত -৩ শেরপুরের গারো পাহাড়ে হচ্ছে আনারস চাষ”কৃষিতে নতুন সম্ভাবনা বেরোবিতে নৈতিকতা প্রশ্নে মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রশাসন!/ শিক্ষক-ছাত্রী সম্পর্কের অডিও ভাইরাল, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নীরব শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নতুন করে চালু হলো ৩ কক্ষ মানবতাই শ্রেষ্ঠ, ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা:(মাতপ,স) সিলেট বন্দর’র সর্বোচ্চ শত কোটি টাকা অর্জনে মেয়র শাহাদাত প্রসংশিত রাজশাহীর বাঘায় ভুট্টা ক্ষেতে রক্তাক্ত অবস্থায় চাঞ্চল্যকর যুবক হত্যাকান্ডের একমাত্র আসামী গিয়াস‘কে ঢাকার আশুলিয়া হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যার-৫ ঝিনাইগাতীতে কূপ সংস্কার করতে গিয়ে নিহত পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন ইউএনও নড়াইলে পুলিশের অভিযানে ৩০০ গ্রাম গাঁজাসহ ০১ জন গ্রেফতার শেরপুরে মাই টিভির ১৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

পিরোজপুরে প্রসূতি নারীর পেটে গর্ভে ফুল রেখে সেলাই : চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২ আগস্ট, ২০২২
  • ৩২ বার পড়া হয়েছে

 

পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধিঃ

পিরোজপুর শহরের এক প্রসুতি নারীর সিজারের সময় পেটের অংশ বেশি কেটে গর্ভে ফুলের অংশ রেখে অপরিষ্কার করেই পেট সেলাই করে দেয়া অভিযোগে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে।

আগস্ট ০২ ইংরেজি ২০২২ তারিখ মঙ্গলবার দুপুরে পিরোজপুরের অতিরিক্তি চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো: ইকবাল মাসুম এ মামলার বিষয়ে পিরোজপুর সিআইডিকে তদন্ত করে দেখতে আদেশ দেন বলে জানান আসামী পক্ষে এ্যাডভোকেট এ এস ওমান। ভুক্তভোগী মনিরা বেগম (২২) পিরোজপুর সদর উপজেলার আলামকাঠী এলাকার জসিম খানের স্ত্রী। বর্তমানে তিনি মুমূর্ষ অবস্থায় খুলনার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে।
অভিযুক্তরা হলো ডা: শিকদার মাহমুদ, দায়িত্বরত চিকিৎসক, আইডিয়াল ক্লিনিক এন্ড নাসিং হোম এবং সঞ্জয় মিস্ত্রী ম্যানেজার আইডিয়াল ক্লিনিক এন্ড নাসিং হোম।

বাদী পক্ষের আইনজীবী এ্যাডভোকেট এ এস ওমান জানান, পিরোজপুর শহরের আলামকাঠী এলাকার জসিম খান তার প্রসুতি স্ত্রী মনিরা বেগমকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য ডা: শিকদার মাহমুদের কাছে গিলে চিকিৎসক তাদের আইডিয়াল ক্লিনিক এন্ড নাসিং হোমে ভর্তি হওয়ার জন্য পরামর্শ প্রদান করেন। পরে গত ০৮ জুলাই আইডিয়াল ক্লিনিক এন্ড নাসিং হোম ডা: শিকদার মাহমুদের তত্ববধায়নে প্রসুতি মনিরা বেগমে ক ভর্তি করা হলে ক্লিনিকের ম্যানেজারের চাপে দুপুরেই মনিরা বেগমের সিজারের সিদ্বান্ত নেয়া হয়। পরে দুপুরে ডা: শিকদার মাহমুদ তরিঘরি করে ক্লিনিকে এসে সিজার করেন। সিজারের সময়ে প্রসূতি মনিরা বেগমের পেট প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কেটে ফেলান এবং নবজাত শিশুর নাভীর অংশ কেটে তা না বেধে রাখে। এছাড়া প্রসূতি নারীর গর্ভের ফুলের অংশ পেটের ভিতরে রেখে অপরিষ্কার করেই পেট সেলাই করে দিয়ে তিনি চলে যায়। এরপরে প্রসূতিকে মনিরা বেগমকে বাড়ী নিয়ে গেলে কয়েকদিন পরেই মনিরার প্রচুর রক্ষ ক্ষরন শুরু হয়।

তখন আইডিয়াল ক্লিনিক এন্ড নাসিং হোমে গিয়ে ডা: শিকদার মাহমুদকে বিষয়টি জানালে তিনি রোগীকে কোন চিকিৎসা না দিয়েই পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে নিয়ে ভর্তির পরামর্শ প্রদান করেন। রোগীকে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হলে তার অবস্থা আরো গুরুত্বর হওয়ায় তখন পিরোজপুর হাসপাতাল থেকে খুলনার একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন রোগীকে মোট ১৪ ব্যাগ রক্ত দেয়া প্রয়োজন হয়। খুলনার চিকিৎসকরা রোগীর অবস্থা আসঙ্খাজনক দেখে করেকটি টেস্ট দিলে তারা দেখতে পান যে গর্ভের ফুলের অংশ পেটের ভিতরে রেখে অপরিষ্কার করেই পেট সেলাই করা হয়েছে। তাই আইডিয়াল ক্লিনিক এন্ড নাসিং হোমের চিকিৎসক ডা: শিকদার মাহমুদ ও ক্লিনিকের ম্যানেজারের সুষ্ট বিচারের দাবীতে ভুক্তভোগী প্রসূতি নারী মনিরা বেগমের স্বামী জসিম খান আদালতে এ মামলটি করেছেন বলে জানা গেছে।

 

পিরোজপুর সংবাদদাতা

সংবাদটি শেয়ার করুন

One response to “পিরোজপুরে প্রসূতি নারীর পেটে গর্ভে ফুল রেখে সেলাই : চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা”

  1. আশা says:

     বরাবর, মাননীয় উপ পরিচালক,
    দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয়, পিরোজপুর।
            বাইপাস সড়োক, মাছিমপুর, পিরোজপুর।

    বিষয়- ঝালকাঠি হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডাক্তার
    ডাক্তার জহির, ভান্ডারিয়া হাসপাতালের ফার্মেসী ম‍্যান বিজন(01716281407) ও নার্স ফাহিমা ও কাঠালিয়া উপজেলার, UHFPO, জনাব তাপস(01715280462) সাহেবের বিরুদ্ধে, বিভিন্ন দুর্নীতি, অন‍্যায় অনিয়মের অভিয়োগ প্রসঙ্গে।
    জনাব,
    বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ নাহিয়ান, পিতা- আঃ রহমান ভানডারিয়ার ব্রীজের উওর পাড় সংলগ্ন আমার 3 তলা বাড়ী, আমাদের ভানডারিয়ার ব্রীজের শেষ মাথায় লাইফ কেয়ার নামে একটা ক্লিনিক আছে, সেটার মালিক, ঝালকাঠি জেলার, কাঠালিয়া উপজেলার UHFPO
    জনাব তাপস, যদিও খাতা কলমে 3 জন শেয়ার, এই শেয়ারের 2 জন তাপস সাহেবের আত্মীয়, তাপস সাহের তার ক্লিনিকে কাঠালিয়া সরকারি হাসপাতালে আগত রোগীদের ফুসলিয়ে, নিজের ক্লিনিকে নিয়ে এসে, বিভিন্ন রকম ভয় ভীতি দেখিয়ে নিজেই অজ্ঞান দিয়ে সিজার অপারেশন করেন, তার ক্লিনিকের আপারেশন রোগীর রেজিষ্ট্রার খাতা খুললেই, বেশীর ভাগ অপারেশন রোগীর ঠিকানা কাঠালিয়া পাওয়া যাবে। তাপস সাহেব দীর্ঘদীন ধরে একই কাঠালিয়া উপজেলায় চাকরী করার সূয়োগ নিয়ে, দুর্নীতির এক বিশাল জাল বিস্তার করে আছেন, হাসপাতালের সব কর্মচারী তার ক্লিনিকে রোগী পাঠাতে বাধ‍্য হয়। তার মত UHFPO, যদি এত বড় অন‍্যায় ও দুর্নীতে করতেই থাকে, তবে বাকী সব ক্লিনিকের মালিক অন‍্যায়- অনিয়ম দুর্নীতি কি জিনিস তা বুঝবেই না।তারা যা খুশী তাই করবে। তাপস বাবু ও তার লাইফ কেয়ার ক্লিনিককে উদাহরন হিসাবে ব‍্যবহার করে, ভানডারিয়া সকল ক্লিনিকের সার্জন ও এ‍্যানেসথেটিক্স হিসাবে সব সময় একজনই ডাক্তার কাজ করে।যেমন ডাক্তার জহির ঝালকাঠি হাসপাতালের তত্বাবধায়ক হয়েও, ভান্ডারিয়া জহির পয়েন্ট নামে এক ডায়াগনস্টিক সেন্টার খুলেছেন, তিনিও একই সাথে সার্জন ও অজ্ঞানের ডাক্তার হিসাবে কাজ করেন, ভান্ডারিয়া হাসপাতালের ফার্মাসিষ্ট বিজন ও নার্স ফাহিমা- ফাতেমা নামে ক্লিনিক খুলে, ভান্ডারিয়া হাসপালের রুগী ভাগিয়ে দীর্ঘদিন একই রকম অন‍্যায় ব‍্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।তাদের দুর্নীতি দেখলেই বোঝা যায় পিরোজপুরের সিভিল সার্জন ভয়ংকর দুর্নীতি গ্রস্ত। তাদের হিসাব হলো, টাকা দাও, লাইসেন্স নাও, তদারকির প্রয়োজন নেই। ভান্ডারিয়া ফাতেমা ক্লিনিকে কোন আর এম ও নেই, তবুও সিভিল সার্জন ঔ ক্লিনিকের লাইসেন্সের সুপারিশ করেছেন।
    অতএব, জনাবের নিকট, বিনীত নিবেদন এই যে, কাঠালিয়া উপজেলার ডাক্তার তাপস, ভান্ডারিয়া হাসপাতালের বিজন- ফাতেমা, ঝালকাঠি হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডাক্তার জহিরদের বিরুদ্বে, আনীত অভিয়োগ সমূহ তদন্ত পূর্বক, যথাযথ আইনানুগ ব‍্যবস্থা গ্রহনে মর্জি হয়।
    বিনীত নিবেদক
    মোঃ নাহিয়ান, পিতা- আঃ রহমান
    ভানডারিয়া,
    পিরোজপুর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD