নিজস্ব প্রতিবেদক।
চসিকের সংরক্ষিত ১০ আসনের নারী কাউন্সিলর
হুরে আরা বেগমের বাবা এ.কে.এম বেলায়েত হুসেইনের বাসায় অনিরাপদ কর্মস্থলে দুর্ঘটনার জেরে কাজের মহিলা রান্নাঘরের গ্যাসের আগুনে সমস্ত মূখসহ শরীরের অর্ধাংশ পুড়ে গেছে। বর্তমানে চমেক হাসপাতে ৩৬ নং বার্ন ইউনিটের ৩২নং বেডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।
আজ ২১ আগষ্ট কর্মস্থলে দুর্ঘটনার স্বীকার ভুক্তভোগী বেনু আক্তার (৩৩) কে এ বিষয়ে জানতে চাইলে কান্নকাটি শুরু করে।এবং সেইসাথে খুব ভয় ও মানসিকভাবেও ভেঙ্গে পড়েছে। বর্তমানে পরিবারের আর্থিক অনটন,টানাপোড়নে জর্জরিত নিঃস্ব অসহায় ও নিরুপায় বোধ করছে।
গত ১৭আগষ্ট ভোর ৫টায় রান্নাঘরে চুলা জালাতে গেলে কিছু বুঝে উঠার আগেই মুহুর্তের মধ্যে সারা ঘরে আগুন
ছড়িয়ে পরে চোখের পলকেই আগুনে শরীরের সিংহভাগ অংশ পুড়ে যায়। বর্তমানে চমেক হাসপাতে ৩৬ নং বার্ন ইউনিটের ৩২নং বেডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। এ পর্যন্ত বাসার মালিক পক্ষ হতে দুইবার দেখতে গিয়েছে এবং খোঁজ খবর নিচ্ছে। সে একই বিল্ডিংয়ের ৩ বাসায় কাজ করতো।
স্বামীর আর্থিক অক্ষমতায় স্ত্রী তিন সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে কর্মের খোজে শহরে আসেন।মাকে নিয়ে কোন রকম মানুষের বাসায় কাজকর্ম করে জীবীকা নির্বাহ করতেন।বর্তমানে চিকিৎসা ও সাহায্যের জন্য আকুল আকুতি মিনতি করে সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে চান।
এ বিষয়ে হুরে আরা বেগম বিউটির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন সবাই মিলে একসাথে দেখতে যান।আপনারা যাবেন আর্থিকভাবে সহযোগীতা করবেন।খলি রিপোর্ট করবেন তা তো হবে না। একটা রোগী অসহায় মানুষ যখন বিপদে পড়ে শুধুই ভিক্টিম-ই দায়ী থাকবে না। সবাই মিলে সহযোগীতা করবেন।রিপোর্ট করার প্রয়োজনে আপনারা উঠে পড়ে লাগেন। কন্টিনিউ খবর নিচ্ছে,আমার বাবা খবর নিচ্ছে।