খোরশেদ আলম রনি রায়পুর (লক্ষীপুর) প্রতিনিধি
লক্ষীপুরের রায়পুরে ১০নং ইউনিয়ন এর ১নং ওয়ার্ড চর পলোয়ান গ্রামের নোয়া বাড়ির আবদুর রশিদের ছেলে মোঃ রাসেদ হোসেন ডুবাই ফিরত প্রবাসী থেকে গত (২৪) মে স্বর্ণের বারসহ বৈদেশিক গাড়ির পার্টসকৃত মালামাল উদ্ধার করা হয়।
জানা যায় আব্দুর রশিদের ছেলে রাসেদ হোসেন দীর্ঘ দিন যাবত আরব-আমিরাতে থাকেন গত (২১)মে তিনি আরব-আমিরাত থেকে বাংলাদেশ আসেন তারি সুবাদে ঐ খানকার বাংলাদেশী রুমমেট কিছু শ্রমিকের কাছ থেকে সোনা গৃহনা ও মিসিংনিং মালামাল দিয়ে থাকেন দেশে তাদের স্বজনদের জন্য কিন্তু রাসেদ তা রুমমেট দের বাড়িতে না দিয়ে ও গুলো প্রতারণা করে তার গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসে এবং গা, ডাকাদিয়ে আত্মগোপনে থাকেন।
পরে ভুক্তভোগীরা স্হানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শফিউল আজম চৌধুরী সুমন এর সহয়তা নিয়ে প্রতারক রাসেদ হোসেনকে বুধবার চেয়ারম্যান কার্যালয় প্রায় ১০ ঘন্টা আটক রেখে সোনা,গৃহেনা অন্য অন্য মালামালসহ উদ্ধার করে জামাল মেন্বার ও ভুটু মেন্বারের সহয়তা উদ্ধারকৃত মালামাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কার্যলয়ে রাখেন।
বৃহস্পতিবার ২৫ মে ভোর রাতে চট্রগ্রাম ও নোয়াখালী কম্পানি গঞ্জের ইসলাম সেনেটারী মালিকও অভিযোগ কারীদের হাতে চেয়ারম্যান গোপনে উদ্ধারকৃত মালামাল প্রতারক রাশেদ এর হাতে উপস্থিত ১০ নং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সফিউল আজম চৌধুরী সুমন, মেন্বার জামাল মিয়াজি,মেন্বার ভুটু খাঁনসহ উপস্তিত থাকিয়া ভোররাতে তাদের হাতে মালামাল পৌঁছে দেন।
বাকী সোনা, গৃহেনা আরো মালামাল চেয়ারম্যান এর জিম্মায় রয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় জুয়ে চ্যানচল্লের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনা যোগাযোগ করিলে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সফিউল আজম সুমন চৌধুরী, গনমাধ্যমকর্মীদের বলেন।
চট্রগ্রাম ও নোয়াখালী কম্পানীগঞ্জ থেকে আমাকে জানিয়েছেন।
আমার ইউনিয়নে ০১ ওয়ার্ডের আব্দুর রশিদের ছেলে রাশেদ হোসেন (২১) মে বাংলাদেশ পৌঁছেন। বিদেশ থেকে বিভিন্ন প্রবাসীর থেকে সোনা,গৃহনা আরো ও মালামাল নিয়ে গ্রামের বাড়ীতে এসে গা,ডাকাদিয়ে গ্রামের বাড়িতে আত্মগোপন আছেন।
আমি আমার ইউপি,সদস্য ও চকিদার দিয়ে রাশেদ কে আমার খবর পেয়ে ইউনিয়ন পরিষদের বুধবার দুপুরে মেন্বার জামাল,ও ভুটুখাঁন ও চকিদসরূিয়ে আটক করি পরিষদে নিয়ে আসি।
বৃহস্পতিবার ভোররাতে চট্রগ্রাম নোয়াখালী কম্পানিগঞ্জের অভিযোগ কারীরা তাদের মালামাল আমার মাধ্যমে বুজে নিয়ে যায়। পরে প্রতারক রাশেদ হোসেন কে আমার জিম্মায় রয়েছেন।
আরো মানুষের উদ্ধারকৃত মালামাল আমার কাছে রয়েছে।
এ ব্যপারে অভিযুক্ত প্রতারক প্রবাসী রাশেদ হোসেন বলেন। আমি যাদের সোনা,গৃহনা ও মালামাল এনেছি তারা বিমানবন্দরে কাস্টমের টাকা না দেওয়ায় আমি মালামাল গ্রামের বাড়ীতে নিয়ে আসি। বৃহস্পতিবার দুপুরে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান চকিদার ও মেন্বার কে দিয়ে আমাকে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অফিস কার্যালয়ে প্রায় ১০ ঘন্টা আমাকে আটক রেখে।
আমার বাড়ীথেকে সোনা,গৃহনা,ও অন্য অন্য মালামালসহ উদ্ধার করে ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয়ে নিয়ে আসে।