বিশেষ প্রতিনিধি:-
ঠাকুরগাঁও-২ আসনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন যুবলীগ নেতা আলী আসলাম জুয়েল
তিনি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এর দায়িত্ব পালন করছেন এবং বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের উপলব্ধি,এলাকার মানুষের সুখে দুঃখে পাশে থেকে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে দের যুগেরও বেশি সময় ধরে লক্ষ লক্ষ মানুষকে সাহায্য করে আলী আসলাম জুয়েল বালিয়াডাঙ্গী-২ আসনের বালিয়াডাঙ্গী-হরিপুর-রানীশৈংকল আংশিক ইউনিয়ন মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন।ঠাকুরগাঁও-২ আসনের জন্য যার রয়েছে বিশেষ দৃষ্টি ও প্রতিটি মানুষের জন্য রয়েছে অকৃত্রিম ভালোবাসা।
ঠাকুরগাঁও-২ বালিয়াডাঙ্গী কে উন্নয়ন মূলক রোল মডেল করার পিছনে যার অবদান সবচেয়ে বেশি,সে হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় সফল বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান আলী আসলাম জুয়েল ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন আওয়ামীলীগ নেতা বলেন,ঠাকুরগাঁও -২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় অবস্থানে রয়েছে ঠাকুরগাঁও -২ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান দলে তার (আলী আসলাম জুয়েল এর সাথে মনোনয়ন প্রতিযোগিতায় যারা আছেন,তারা রাজনৈতিক মাঠে কার্যত: নিসঙ্গ। হতাশাকে বুক পকেটে নিয়ে তাদের সমর্থকরা জেনে গেছেন আলী আসলাম জুয়েল শুধু কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নয়,তিনি আনপ্যারালাল।
ঠাকুরগাঁও-২ আসনের বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়,ঠাকুরগাঁও -২ আসনে আলী আসলাম জুয়েল এর নেতৃত্বের প্রতিটি সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধিদের আস্থা,বিশ্বাস ও ভালোবাসা নিবিড়।আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক বলয়ে এবং ভোট ব্যাংকে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আসলাম জুয়েল এর ডায়নামিক লিডার শীপকে নিয়ে গেছে বিকল্পহীন উচ্চতায়।সংগঠনে সেন্টপার্সেন্ট জনপ্রিয়তা ও গ্রহনযোগ্যতায় যেমন তার কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;তেমনি জনগণের কাছেও তার গ্রহনযোগ্যতার প্রশ্নে তিনি অপ্রতিদ্বন্দ্বী।
আর সেই ঠাকুরগাঁও -২ আসনের জনগণের জন্য নিবেদিত প্রাণ ও সু-সংগঠিত রাজনীতিবিদ বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আসলাম জুয়েল ঠাকুরগাঁও-২ বালিয়াডাঙ্গী হরিপুর - উপজেলার প্রত্যাক ইউনিয়নের মাটি ও মানুষের জনপ্রিয় নেতা হয়ে উঠেছেন তিনি। সার্বক্ষনিক মিশে আছেন গণ মানুষের সাথে, এবং উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।রাস্তাঘাটের উন্নয়ন,শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান,সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন।তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান আলী আসলাম জুয়েল।জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে দিন রাত কাজ করে যাচ্ছেন জনকল্যানে।প্রতিটি ইউনিয়নে ইউনিয়নে করে যাচ্ছেন জনসংযোগ।সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরছেন আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড ।
ব্যক্তিগত জীবনেঃ তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র,সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ।তার মাঝে কোনো অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়।এবং কাজ করছেন নৌকার জন্য।সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য।বয়সে মধ্য হলেও তিনি মনোবল হারাননি।এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান।এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশব্যাপী আওয়ামী লীগ জনপ্রিয়, গ্রহনযোগ্য প্রার্থীর সন্ধানে জরিপ চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় জনমতের উপরও সমীক্ষা চলছে। ভোট বিশেষজ্ঞদের মতে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের ভোট চিত্রে যে সমীকরণ চলছে সেটা হচ্ছে সুষ্টষ্টভাবে আওয়ামী লীগ ও আলী আসলাম জুয়েল সমর্থনে মেরু করণ।
স্থানীয় এক রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন-আলী আসলাম জুয়েল এর প্রতিদ্বন্দ্বী তিনি নিজেই। তার আর কোন অলটারনেটিভ নেই।
জনধারনা এটি নিশ্চিত যে,আওয়ামী লীগের মনোনয়নে আলী আসলাম জুয়েল'ই একমাত্র তৃণমূল সমথির্ত প্রার্থী। জনপ্রত্যাশিত প্রার্থীও তিনি।পপুলার ভোটের পূর্বাভাষই তাকে টপ ফেবারিট প্রার্থীর ইমেজে রাখছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আলী আসলাম জুয়েল,আমি দীর্ঘ সময় ধরে জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি এবং বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান দায়িত্ব থেকে বর্তমানে অনেক উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড করছি। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমি দলের কাছে মনোনয়ন চাইবো,দল যদি আমাকে যোগ্য মনে করেন আমাকে মনোনয়ন দিলে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ গ্রহণযোগ্য প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হলে আমি বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সহায়তা করতে পারব বলে আমি বিশ্বাস করি।
বিশেষ প্রতিনিধি:-