নিজস্ব প্রতিবেদক
বহুমালিকানা জটিলতা সত্ত্বেও বেআইনিভাবে মালিকপক্ষ দাবি করা জামাল, রাশেদ, শাহেদ, খোকন, সাইমন গং ১৮ জন মালিকানায় জটিলতায় ভাড়াটিয়াকে মারমুখী আচরণ অপরুনীয় ক্ষয়ক্ষতি করে আসিতেছে। ভাড়াটিয়ার সাথে সবরকমের অমানবিক বেআইনি কর্মকাণ্ড হীন আচরণ করে আসছে দোকানের একক মালিক দাবী করা মালিকপক্ষ জামাল উদ্দিন। ভাড়াটিয়া স্থানীয় সমাধান না পেয়ে একাধিক আইনগত আশ্রয় ও সাংবাদিক সহায়তা চেয়েও বারবার হচ্ছে হেনস্তা ক্ষয়ক্ষতির শিকার দাবি ভাড়াটিয়া সুমন সেনের।
২৪ সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার) বিকেল ৫টায় দোকান মালিক জামালের ভাই রাশেদ কর্তৃক দোকানের ভিতরে ঢুকে দোকান ছাড়তে বাধ্য করবে হুমকি ধামকি প্রদর্শন করে। পাওনা হিসাব-নিকাশের কথা বললে উল্টো ভাড়াটিয়া কে দোকান থেকে বের ইচ্ছামতো পিটাবে। যদি আইনি ও সাংবাদিক সহায়তা নিলে প্রয়োজনে মেরে ফেলবে বলে হুমকি প্রদান করে সন্ত্রাসী কায়দায়। দাবি ভাড়াটিয়া সুমন সেনের।
বায়জিদ থানাধীন অক্সিজেন অবদার গেইট জেলা পরিষদের বিপরীতে শান্তি জুয়েলার্স ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ভাড়াটিয়াকে মালিক কর্তৃক এমন অমানবিক চরম আর্থিক শারীরিক মানসিক ব্যবসায়িক ক্ষয়ক্ষতির শিকার। সমাধানের সবরকম চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে মালিকপক্ষের অপক্ষমতার ফাঁদে ফাঁকে । দাবি ভুক্তভোগী ভাড়াটিয়া সুমন সেনের।
কিন্তু, বিনয়,নম্রভদ্র আচরণ শোভনীয় সুন্দর ব্যবহার করেও। মালিক পক্ষ কর্তৃক অমানবিক সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের শিকার ভুক্তভোগী ভাড়াটিয়া। সমাধানে সবরকম চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে আইনের আশ্রয় প সাংবাদিক সহায়তা নেন ভাড়াটিয়া সুমন সেন।
বছরের পর বছর মালিকপক্ষের মালিকানা জটিলতার ফাঁদে ফেলে চরম অমানবিক আচরণ ও নিরাপত্তা হীনতার দাবি তুলেছে ভুক্তভোগী ভাড়াটিয়া সুমন সেন। মালিক কর্তৃক পক্ষ কর্তৃক গৃহীত ভাড়াটিয়ার প্রতি এমন বর্বর অমানবিক আচরণ সন্ত্রাসী কায়দায় ব্যবসায়িক ক্ষয়ক্ষতি শান্তিপূর্ণ নিরাপদ ব্যবসায়ে বাঁধা প্রদান। দীর্ঘদিন ধরে সমাধানের নামে অপদস্ত অপমান করেছেন। আগের স্বৈরাচার আমলের রাজনৈতিক অপক্ষমতায় বর্তমানে ক্ষমতার পালা বদলে এখনো করছেন পরিকল্পিত কৌশলে।
ভাড়াটিয়ার দাবি, সেইক্ষেত্রে সাংবাদিকদের প্রতিও সন্ত্রাসী আচরণ ও সংবেদনশীল আপত্তিকর মন্তব্য করে যাচ্ছেন। তখনই এখনোও। ঘটনাক্রমে জামালের ভাই রাশেদ আমি ভাড়াটিয়াকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছেন। মালিক পক্ষ কর্তৃক অমানবিক অমানুষিক আচরণের ঘটনার সত্যতা রয়েছে। উক্ত বিষয়টি সমাধানে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও সমাজের সুশীল সচেতন নাগরিক সকলের প্রতি বিনীত আবেদন আর্জি আমাকে সহায়তা করুন। মানবিকতায় সহযোগিতায়
হোক সুষ্ঠু সমাধান।
অভিযুক্ত মো: রাশেদ কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, তার মাথা গরম ছিল। তার হীন আচরণের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন। এবং ভুল হয়েছে বলেও স্বীকার করেন। তবে ভাড়াটিয়াকেই তিনি উল্টা দোষারোপ করেন নিজে বেআইনি কর্মকাণ্ড আচরণ করা সত্ত্বেও ।
একক মালিক দাবি করা মালিকপক্ষ জামাল উদ্দিনকে মুঠোফোনে শতচেষ্টা করলেও সে কোনমতেই ফোন ধরেনি। তবে তার আগে সরজমিনের সত্যতা অনুসন্ধানে সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে গেলে সাংবাদিকদের প্রতিও তিনি ক্ষিপ্ত ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তার রাজনৈতিক দলবল নিয়ে সাংবাদিকদের ঘটনাতথ্য সংগ্রহে বাধাসহ অপদস্ত করেন। মোবাইল কেড়ে নেওয়াসহ সন্ত্রাসী মারমূখী আচরণ করেন। ভাড়াটিয়া সুমন সেন কেউ গায়ের জোরে অপক্ষমতায় হুমকি ধামকি ভয়-ভীতি প্রদর্শন করেছে। সবরকমের ক্ষয়ক্ষতি করে আসছে। যার সত্যতায় প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক সাংবাদিক।
দীর্ঘ বছর ধরে সে সমাধানের নাম ভাঙ্গিয়ে একের পর এক ভাড়াটিয়ার সাথে নাটকীয় গাল গল্প সৃষ্টি করছে। কথায় কথায় নিজেকে রাজনৈতিক ক্ষমতাবান এবং সমাজসেবক এবং বড় মাপের নিজেকে সম্মানি মানুষ বলে দাবী করে আসছে।আইনি আশ্রয়ে বা তৃতীয় পক্ষ কাউকে বললে প্রয়োজনে উল্টো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ও সুমন সেনের নামে মামলা করবে। বেআইনি কর্মকাণ্ডে জড়িত থেকে উল্টো ভাড়াটিয়ার বিরুদ্ধেই আইনগত ব্যবস্থা নিবে বলে হুমকি প্রদান করে।
উক্ত বিষয়ে ঘটনাস্থল প্রত্যক্ষদর্শী ওই এলাকার নিবাসী নাম পরিচয় গোপন রাখা সত্ত্বে বলেন, মালিকপক্ষের রাশেদ কর্তৃক তর্কাতর্কি চলতে দেখি। ভাড়াটিয়া সুমন সেনের প্রতি চড়াও হয়েছে রাশেদ। সে চিল্লাচিল্লি করেছে উত্তেজিত হয়ে কথা বলেছে। তর্কাতর্কিতে জরিয়েছেন। তবে, সুমন সেন নম্রতা ভদ্রতার সাথেই রাশেদের কথা শুনেছেন কথার উত্তর দিয়েছেন।
অত্র এলাকার" কুলগাঁও জালালাবাদ জুয়েলার্স সমিতি" কমিটির সভাপতি বাবু পীযুষ শিকদার ও সেক্রেটারি সাথে যোগাযোগ করলে, তারা বলেন বিষয়টি সত্য এবং অমানবিক। আমরাও চাই নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি দ্রুত সমাধান হোক। এবং সুমন সেনের প্রতি অমানবিক আচরণ সত্যিই কোনভাবেই কাম্য নয়। আমরাও চাই দুই পক্ষ বসে বিষয়টি সমাধান করে নিক। আমরাও সবরকমের সহযোগিতা করবো।
কিন্তু দীর্ঘ তিন বছর হতে চলেছে দোকানের চুক্তি নবায়ন করেনি মালিকপক্ষ। মালিক তাকে দোকান না দেওয়ায় দেড় বছর হতে চলেছে নতুন দোকান নিয়েছে ভাড়াটিয়া। মালিকপক্ষের অসহযোগিতায় গায়ের জোরে হিসাব নিকাশ এখনো করছে না। উভয়পক্ষের সক্রিয়তায় বসে সমাধানে আমরা সব রকমের সহযোগিতা করবো। কিন্তু মালিকপক্ষের জটিলতায় বিষয়টি সমাধান হচ্ছে না।যা বেআইনি অমানবিক। ভাড়াটিয়ার অপরনীয় আর্থিক ক্ষয় ক্ষতি কোনোমতেই কাম্য নয়।
উক্ত বিষয়ে সুবিচারে ও সমাধানে ২ নং জালালাবাদ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শাহেদ ইকবাল (বাবু) অত্র ১ নং সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর ফেরদৌস নেগম মুন্নী কে উক্ত বিষয়ে সমাধানে আইনগত নোটিশের অনুলিপি প্রদান করে দীর্ঘ ছয় মাস আগে। কার্যালয়ে তাদের না পাওয়ায় এবং তাদের মুঠো ফোন বন্ধ থাকায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
বিশেষ উল্লেখ্য : কারো মিথ্যা তথ্য অভিযোগে আর জটিলতা নয়। আইনি জটিলতা মামলা মোকদ্দমা নয়। একে অপরকে আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি নয়। আইনি জটিলতায় ভোগান্তি হয়রানি নয়। সুষ্ঠু সত্য তদন্তে হোক উপযুক্ত সমাধান। সক্রিয় পদক্ষেপ সহযোগিতা সহায়তায় হোক দ্রুত সমাধান । ভুক্তভোগী হোক উপকৃত। ফিরে পাক ন্যায্য অধিকার। দৃঢ় বিশ্বাস আশা প্রত্যাশায় সচেতন নাগরিক সকলের সুদৃষ্টি কামনায় ভুক্তভোগী ভাড়াটিয়া সুমন সেন।