সানজিম মিয়া – রংপুর প্রতিনিধি
সরকারি বরাদ্দকৃত ঘর থেকে বিতারিত করার জন্য বিভিন্ন সময় অন্যায়-অত্যাচারসহ নানা ধরনের ষড়যন্ত্রের শিকার বলে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ফাতেমা বেগম। তিনি গঙ্গাচড়া উপজেলার আলমবিদিতর ইউনিয়নের খামার মোহনা গ্রামের বাবুল হোসেনের স্ত্রী।বাবুল হোসেনের পার্শ্ববর্তি হাজির হাটে একটি চা’য়ের দোকান আছে।
অভিযোগ সুত্রে,ফাতেমা বেগমের সাথে বিবাদীগণের পূর্ব শত্রুতার কথা উল্লেখ থাকলেও আদৌ তাদের উভয়ের মধ্যে কোনও প্রকার শত্রতা ছিলো না।স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেও তাদের পূর্বশত্রুতা অথবা বিশৃঙ্খলা হয়েছিল এমন কোনও তথ্য পাওয়া যায় নি।
ফাতেমা বেগমকে সরকারি আবাসন প্রকল্পের ঘর থেকে বিতারিত করার প্রচেষ্টা চালানোর অভিযোগে ১.লাল মিয়া, পিতাঃ আনছার আলী ২.আহাদ আলী ওরফে শুকারু, পিতাঃ মৃত আজিজার মিস্ত্রি, ৩.জোছনা বেগম, স্বামীঃ আহাদ আলী, ৪.শিল্পি বেগম, স্বামীঃ লাল মিয়া -র বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে সেটি নিতান্তই বাড়াবাড়ি এবং উদ্যেশ্যপ্রণোদিত বলে জানায় একই আবাসন প্রকল্পে বসবাসরত জমিলা খাতুন ও জহুরা বেগমসহ বেশ কয়েকজন। তুচ্ছ ঘটনাটিকে বৃহৎ আকারে রুপ দেয়া হয়েছে।
আলমবিদিতর ইউনিয়ন ভুমি অফিসের তহশিলদার আনোয়ার হোসেন জানায়, ফাতেমা বেগমের ঘরের প্রবেশ পথে (বারান্দার সামনে) আহাদ আলী ওরফে শুকারু ইসলামের গোসলখানার পানিতে যাতায়াতের অসুবিধা হচ্ছিল সেজন্য ফাতেমা বেগম বেশকিছু মন্তব্য করেন। একপর্যায়ে তাদের উভয়ের মধ্যে বাগবিতণ্ডা লাগে।আমি ঘটনাটি জানতে পেরে সেখানে যাই এবং সমস্যার সমাধান করি।
Leave a Reply