সুমন ইসলাম,
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে টাঙ্গন নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে দিনে -দুপুরে অবাধে চলছে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন।
বুধবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের গিলাবারি এলাকার টাঙ্গন নদী ড্রেজিং করে চলছে বালু বিক্রি ।
মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে টাঙ্গন নদীর বিভিন্ন যায়গায ড্রেজার মেশিন বসিয়ে এশটি প্রভাবশালী মহল দীর্ঘদিনধরে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছেন। এাহিন্দ্র শ্রমিকরা জানায়, প্রতিগাড়ি বালু ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ও রাবিস ১০০ থেকে ২০০ টাকা দরে তারা ক্রয় করে নিয়ে যায়।
স্থানিয়রা জানান, প্রশাসন অধসলে তারা ড্রেজার নিয় সটকে পরে প্রশাসনের লোকজন চলে গেলে আবার শুরু হয় তাদের ড্রেজিং, ড্রেজারের পাশেই রয়েছে খূপরি ঘর রাতের আধাঁরে সেখানে নানানরকম খাারাপ কাজ চলে ।
মোহাম্মদপুর এলাকায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কৃষক বলেন এভাবে নদী থেকে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তলোন করে আমাদের আবাদি জমি নষ্ট করছে, নষ্ট করছে চলাচলের রাস্তাও ।এলাকাবাসী প্রতিবাদ করলে তাদের দেওয়া হচ্ছে হুমকি। বালু উত্তোলনের সরকারি নিয়ম থাকলেও সেটিকে কোন তোয়াক্কাই করা হচ্ছে না।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে একটি সিন্ডিকেট অবৈধভাবে টাঙ্গন নদী থেকে বালু উত্তোলন করে এলেও এরা বরাবরই রয়ে গেছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। বালু দস্যুরা বেপরোয়াভাবে তাদের বালু উত্তোলনের কাজ চালিয়ে আসছে। ভাঙনের কবলে পড়ে নদীর পাড়ের অনেক মানুষ তাদের গাছপালা, কৃষি জমি হারিয়ে একেবারে নিঃস্ব হয়ে যায়। এই বালু উত্তোলন বিষয়ে প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
সুমন ইসলাম,
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে টাঙ্গন নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে দিনে -দুপুরে অবাধে চলছে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন।
বুধবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের গিলাবারি এলাকার টাঙ্গন নদী ড্রেজিং করে চলছে বালু বিক্রি ।
মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে টাঙ্গন নদীর বিভিন্ন যায়গায ড্রেজার মেশিন বসিয়ে এশটি প্রভাবশালী মহল দীর্ঘদিনধরে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছেন। এাহিন্দ্র শ্রমিকরা জানায়, প্রতিগাড়ি বালু ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ও রাবিস ১০০ থেকে ২০০ টাকা দরে তারা ক্রয় করে নিয়ে যায়।
স্থানিয়রা জানান, প্রশাসন অধসলে তারা ড্রেজার নিয় সটকে পরে প্রশাসনের লোকজন চলে গেলে আবার শুরু হয় তাদের ড্রেজিং, ড্রেজারের পাশেই রয়েছে খূপরি ঘর রাতের আধাঁরে সেখানে নানানরকম খাারাপ কাজ চলে ।
মোহাম্মদপুর এলাকায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কৃষক বলেন এভাবে নদী থেকে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তলোন করে আমাদের আবাদি জমি নষ্ট করছে, নষ্ট করছে চলাচলের রাস্তাও ।এলাকাবাসী প্রতিবাদ করলে তাদের দেওয়া হচ্ছে হুমকি। বালু উত্তোলনের সরকারি নিয়ম থাকলেও সেটিকে কোন তোয়াক্কাই করা হচ্ছে না।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে একটি সিন্ডিকেট অবৈধভাবে টাঙ্গন নদী থেকে বালু উত্তোলন করে এলেও এরা বরাবরই রয়ে গেছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। বালু দস্যুরা বেপরোয়াভাবে তাদের বালু উত্তোলনের কাজ চালিয়ে আসছে। ভাঙনের কবলে পড়ে নদীর পাড়ের অনেক মানুষ তাদের গাছপালা, কৃষি জমি হারিয়ে একেবারে নিঃস্ব হয়ে যায়। এই বালু উত্তোলন বিষয়ে প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
Leave a Reply