1. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  2. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  3. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
আত্রাইয়ে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত অভিনব কায়দায় চাঁদাবাজি, অভিযোগ পেয়েও নীরব প্রশাসন ঝিনাইগাতীতে অর্থনৈতিক শুমারি স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সাঁথিয়ায় অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রের বিস্ফোরণ, ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি চালকের মৃত্যু শেখ হাসিনা পালানোর পর দেশে পরিবর্তন ঘটেছে – আমীর খসরু নওগাঁয় তৃণমূল উন্নয়ন সংস্থার অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ঠাকুরগাঁওয়ে পলিথিন কারখানা সিলগালা,বিপুল পরিমান পলিথিন জব্দ ঝিনাইগাতীতে বেশী দামে ধান বীজ বিক্রির অপরাধে ব্যবসায়ীকে অর্থদন্ড নালিতাবাড়ীতে চাঞ্চল্যকর সোহেল রানা হত্যা মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার নড়াইলে গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে ৩০ পিস ইয়াবাসহ আটক ৩
শিরোনাম:
আত্রাইয়ে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত অভিনব কায়দায় চাঁদাবাজি, অভিযোগ পেয়েও নীরব প্রশাসন ঝিনাইগাতীতে অর্থনৈতিক শুমারি স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সাঁথিয়ায় অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রের বিস্ফোরণ, ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি চালকের মৃত্যু শেখ হাসিনা পালানোর পর দেশে পরিবর্তন ঘটেছে – আমীর খসরু নওগাঁয় তৃণমূল উন্নয়ন সংস্থার অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ঠাকুরগাঁওয়ে পলিথিন কারখানা সিলগালা,বিপুল পরিমান পলিথিন জব্দ ঝিনাইগাতীতে বেশী দামে ধান বীজ বিক্রির অপরাধে ব্যবসায়ীকে অর্থদন্ড নালিতাবাড়ীতে চাঞ্চল্যকর সোহেল রানা হত্যা মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার নড়াইলে গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে ৩০ পিস ইয়াবাসহ আটক ৩

ডিবি মোবারকের সাদাকালো রিপোর্টে প্রশাসন সাধারণের পক্ষে নয়

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৪

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

ডিবি মোবারকের সাদাকালো
রিপোর্টে প্রশাসন সাধারণের পক্ষে নয়।
বাস্তব পরিস্থিতিতে প্রশাসনিক নিরাপত্তা সহযোগিতা বিচার ব্যবস্থা সাধারন মানুষের জন্য কঠিন, পরিস্থিতিতে জনবান্ধন নয়। ভুক্তভোগী বাদীর পক্ষে নয়। বিষয়টি স্পর্শকাতর অবিশ্বাস্য হলেও সত্য। ক্ষুদ্র বিষয়ে প্রশাসনিক সক্রিয়তার বিপরীতে অবহেলা গাফিলতি বাদির সাথে অমানবিক আচরণ ভোগান্তি হয়রানির অভিযোগ তদন্তকারী অফিসারের বিরুদ্ধে। বাদির পক্ষে রিপোর্ট দেওয়ার নামে নানা তালবাহানা নাটক সৃষ্টি করে দীর্ঘদিন ধরে। সাদা কে কালো করার অপচেষ্টা। রক্ষকেই যেন বক্ষকে পরিণত হয়েছে । যার সত্যতার পাওয়া গেছে তদন্তকারী ডিবি মোবারকের সাদা-কালো রিপোর্টে। কথা কাজে বিপরীত গড়মিল রিপোর্টের নেপথ্যে রয়েছে অভিযুক্তদের অপকাণ্ড ধামাচাপার সু-কৌশলের পূর্ব পরিকল্পিত অপচেষ্টা। তার কথায়-ই সে অপেশাদার মিথ্যাবাদী। সাধারণ নিরীহ মানুষ প্রশাসন সক্রিয়তায় নির্ভরশীল অস্থায়
জনবান্ধব নয় । তার তদন্তের সত্যতায় বাদির পক্ষে প্রমাণিত সত্বেও মামলার ফাইনাল রিপোর্ট দিয়েছে বাদির বিপক্ষেই। সাধারণ নিরীহ মানুষের পক্ষে প্রশাসন নয়। পরিস্থিতিতে বিপরীতে কাজ করেছে প্রশাসন। এ যেন রক্ষকেই যেন ভক্ষক। অপক্ষমতা টাকা ছাড়া ঘুষ ছাড়া আইন প্রশাসনের পুলিশ তার রিপোর্ট আইনের সেবা সুবিধা সাধারণ নিরহ মানুষের হয়ে কাজ করে না। ভুক্তভোগী তার সাক্ষী ও সাধারণ মানুষের জনমনে প্রশ্ন ? তাহলে সাধারণ মানুষ বিচার পাবে কোথায় ? যাবে কোথায় ? কি করেছে মাঠ পর্যায়ের প্রশাসন! প্রশাসন নিষ্ক্রিয় ভূমিকায় জনগণের কাছে পরিস্থিতিতে কালক্রমে হচ্ছে আস্থাহীন। প্রশাসনিক সক্রিয়তার স্বচ্ছতায় জবাবদিহিতায় হচ্ছে প্রশ্নবিদ্ধ। এমন বাস্তবচিত্র চিন্তাচেতনা মন মানসিকতা দেশের মানুষের প্রশাসনের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব তিক্ত বিষাদ প্রতিক্রিয়া নতুন কিছু নয়। তবে প্রশাসন দ্বারা উপকৃত হয়েছে তাও অসত্য নয়।

কিশোরগঞ্জে জেলা গোয়েন্দা শাখারর ডিবি ইন্সপেক্টর (বিপি-৮১০১০৫৬৭৩০) এসআই মো. মোবারক হোসেনের
সিআর মামলা ৩১২/২৪ মামলার সাদা-কালো রিপোর্টে জেরে বাদির অভিযোগ উঠেছে। উল্টা বাদীকেই অভিযুক্তদের সাথে আপোষের জন্য চাপ সৃষ্টি করে। আপোষ না করায় মামলা রিপোর্ট যায় পাল্টে। নিরপেক্ষ সাক্ষ্যগ্রহণের নামে ঘটনার নেপথ্যে দুর্বৃত্তকারী দুষ্কৃতিকারীদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেন কিভাবে ? প্রশ্ন ও অভিযোগ ভুক্তভোগী নিজে তার সাক্ষী ও সাধারণ মানুষের। সাংবাদিকদের বাদীর ঘটনার সত্যতায় তার পক্ষে রিপোর্ট দিবে নিশ্চয়তা প্রতিশ্রুতি দিয়েও যা নিজেই সরজমিনে তদন্ত করেও ঘটনার সত্যের তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেও উল্টা বাদির বিরুদ্ধেই রিপোর্ট দিয়েছে। ডিবি মোবারকের তার-ই কথায় সে অপেশাদার মিথ্যাবাদী। বাদিকে দীর্ঘ ৩মাস তদন্তের নামে হয়রানি মানসিক চাপ সৃষ্টি করে। প্রথমে ইটনা থানা বাদলা বিট ইনচার্জ এসআই মোস্তাকের যোগসাজসে । তিনি ইয়েস তদন্তের নামে সে নিজেই মামলার সবকিছু রিপোর্ট দিবেন তদন্ত করবেন বলে বাদিকে হয়রানি করে। বাদিকে না জানিয়ে গোপনে বিবাদির সাথে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলেন। রিপোর্ট বাদির পক্ষে করার জন্য বাদিকে নানাভাবে হয়রানি সুকৌশলে সুবিধা আদায়ের অপচেষ্টা চালায়। পরে সাংবাদিকরা বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা ডিবি তদন্ত করবেন আমার কিছুই করার নাই। ঘটনার বাস্তবতায় বাদির দাবি, টাকা না দেওয়ায় সাদা রিপোর্ট কালো করেছে বাদির বিরুদ্ধেই।

বাদি বলেন, তদন্ত অফিসার নিজেকে নীতিবান সৎ সরকারি দায়িত্বে সক্রিয় চৌকস অফিসার নানা নীতি নৈতিকতা দেখালেও মূলত সে তার অসৎ উদ্দেশ্যে কাঙ্খিত সুবিধা পেলেই দিনকে করেন রাত। যার বাস্তবতায় ভুক্তভোগী আমি নিজেই। যার সত্যতা উঠে এসেছে ভুক্তভোগী বাদির বক্তব্যে ও সাংবাদিকদের বাস্তব তথ্যচিত্রের তথ্যে। অভিযুক্তরা মামলায় আসামি হওয়া সত্ত্বেও তার মনগড়া তদন্তে নির্দোষ করে অব্যাহতি দেয় কিভাবে। উল্টো বাদীকেই করে নানাভাবে হয়রানি ভোগান্তি। সত্য রিপোর্টের প্রতিশ্রুতি দিয়েও করে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ।

আইনের জটিলতার মারপ্যাচে অভিযোগকারীরাই হয় উল্টো অভিযুক্ত। পদেপদে হয় হয়রানি ভোগান্তির শিকার। যার সত্যতা স্বীকার করেছে তদন্ত করেছে ডিবি অফিসার মোবারক নিজেই। তিনি তদন্তের পরেও বাদির পক্ষে সত্যতা স্বীকার করেও সাংবাদিকবাদের কাছেও তা স্বীকার করে সত্যতায় তথ্য প্রদান করেন। সহমত পোষণ করে। কিন্তু হঠাৎ করে রিপোর্টের সপ্তাহ খানেক আগে সাংবাদিকদের এবং বাদি ও বাদী পক্ষের কারো সাথে আর যোগাযোগ রাখেননি। শতচেষ্টা করেও ফোনে পাওয়া যায়নি। কারো ফোনও আর তিনি ধরেননি।

বাদি নিজে তার বাড়ি গ্রামের প্রত্যন্ত এলাকায় ইটনা থানাধীন দীর্ঘ ৪০ কিলোমিটার দুর থেকে দুইবার এসেও তার সাক্ষাৎ পাইনি। অপ্রয়োজনীয় ভিন্ন সিভিল মামলা নং-৩৫২/২১, এর কাগজ চাওয়ায় তাকে কাগজ দিয়ে যায়। কিন্তু বাদিকে তার সাক্ষাৎ এর সুযোগ দেয়নি। তাকে মোবাইলে বারবার কল দিলেও সারা দেননি। একাধিককবার সাক্ষাৎ করতে এসেও পায়নি বলে দাবি করে বাদি। অথচ সে মোবাইলে মামলার কাগজ ঠিকই পেয়েছে দেখেছে। অথচ পাইনি বলে বাদিকে অযথা হয়রানি করে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে সে অস্বীকার করে। তৃতীয়বার চেষ্টায় সাক্ষাতে ৩ নভেম্বর দেখা করলে সে বাদীর প্রতি উত্তেজিত এবং ক্ষিপ্ত হয় এবং বলে সাংবাদিক আপনার সাংবাদিক কোথায় ? নিয়ে এসেছি কিনা সাথে করে। আপনার কাজ তো সাংবাদিকরা করতেছে। আপনার কিসের রিপোর্ট আপনার রিপোর্ট কোর্টে চলে গেছে। এর আগে ১৬ অক্টোবর উক্ত বিষয়টি পুলিশ সুপার মহোদয় হাসান চৌধুরীকে জানানোর জেরেই তার ওপর মোবাইলে ক্ষিপ্ত হয়েছিল অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল। এরপর থেকে তিনি আর বাদির সাথে যোগাযোগ রাখেন নাই। সাংবাদিক কারো কোন ফোন ধরেননি।

কিন্তু, কেন সে তদন্তের নামে গল্প নাটক সাজিয়ে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। বাদির সাথে সবরকমের নিষ্ঠুরতার আচরণ অপেশাদার পরিচয় দিয়েছেন তা বাদীর অভিযোগ। প্রশাসনের রক্ষক হয়ে সরকারি দায়িত্ব ও সময়ের অপব্যবহার যা ভয়ংকর ও আতঙ্কিত করছে চরম নিরাপত্তাহীন করছে ভুক্তভোগী বাদি ও সাধারণ মানুষের আইনি নিরাপত্তা সেবায়। যার ফলে অপরাধীরা হচ্ছে আরো ভয়ংকর। সাধারণ মানুষের আইনের প্রতি বাড়ছে অনাস্থা। জনবিচ্ছিন্ন ও জনবিরোধী জনবিপরীতে কাজ করছে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব থেকেও। প্রশ্ন গুঞ্জন উঠেছে জনমনে।

সরজমিনের তদন্তে পর সাংবাদিক উক্ত মামলার তদন্ত অফিসার মোঃ মোবারক হোসেন বলেন, জি মামলার বাদি আলমের ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। মামলা অন গোয়িং, ইনভেস্টিগেশন আছে। মামলা এটা বাদির পক্ষেই রিপোর্ট যাবে। তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। মেডিকেল সার্টিফিকেট আছে। আমার সাথে বাদির কন্টিনিউ কথা হচ্ছে। আমি বলি আপনারা (সাংবাদিক) যেভাবে তখন এখন সহযোগিতা করতেছেন এটা আমরাও চাই।

আলম ভাই এর যে ঘটনাটা ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। আলম ভাইয়ের ঘটনাটা মামলা করছে। এটা সৎ সাহসের ভূমিকা নিছে। আমি নিজেই সারা সরেজমিনে স্থানীয়ভাবে তদন্ত করেছি। সাক্ষীদের বক্তব্য নিয়েছি। আলমের যে তথ্যগুলো এগুলো যাচাই করে সত্যতা পাইছি। ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। রিপোর্টটা আমি দিয়ে দিতেছি আলমের পক্ষেই যাবে।

সাংবাদিককে তিনি আরো বলেন, আপনার অন্যান্য তথ্যের ঘটনাগুলো এগুলো অভিযোগ করিয়ে দেন। অভিযোগ না করালে আমাকে যতই বলেন, অভিযোগ না করালে আমি তো আইনের আওতায় নিতে পারছি না। আপনি এ-তো কথা বলেন, আপনি আমার অফিসে একটু আসতে পারেন না। একটু চা খাইতে পারেন না আপনি। সবাই অত্যাচারী আসল কথা কি জানেন, বাংলাদেশে আইনটা আসলে নিরীহ মানুষের পক্ষে কাজ করা অনেক কঠিন। বাদি তাঁরা না পারে সাক্ষ্য আনতে না পারে মামলা লড়তে। এই প্রতিকূল পরিবেশে সবসময় গরিব মানুষদেরকে পদে পদে ভোগাই।

সে যখন আমার কাছে সামনে দাঁড়াই তার চোখে মুখে চেহারা অবয়বে শুধু বেদনা দুঃখ দেখি।আমি তাকে সান্ত্বনা দেই। তাকে আরো উৎসাহিত অনুপ্রাণিত করি। সে এই মামলাটা যেন সে বিচার পর্যন্ত নিয়ে যায়। তাকে আরো আমি অনুপ্রাণিত করি। এদিকে তো আপনারা (সাংবাদিকরা) আছেন ইনশাল্লাহ। আসেন সময় করে আমরা একদিন চা খাই। সাংবাদিকদের তিনি আরো বলেন, আপনাদের কথাও ঠিক আছে অপরাধী যারা ওরাও কিন্তু চেষ্টা করে পাড় পাওয়ার জন্য। বাংলাদেশে এটা কিন্তু পলেসি হয়ে গেছে। কেউ অপরাধ বিপদে পড়লে রাস্তা খুঁজে পার পাওয়ার জন্য। অনেকেই ম্যানেজ হয় অনেকেই হয় না।

আপনারা যদি তার পেছনে থাকেন তাকে সহযোগিতা করেন।আমরা বাংলাদেশ পুলিশ সাংবাদিক ভাইদের সম্মান সহযোগিতা করি। আমি বাংলাদেশের মানুষ আমিও এই দেশের নাগরিক। আমরা এই দেশের সংস্কৃতিতে বড় হয়ে গেছি। আমাদের দেশে আইন ভঙ্গ করতে পছন্দ করে বেশি আইন মানে না। আইন মানাইতে হয়। এই কালচারে আমি আপনি ভাল মানুষ দেখেই সৎপথে থাকার চেষ্টা করি।
কিন্তু ভাই,অপেশাদার লোক সব ডিপার্টমেন্টে আছে। আমার একটা রিকোয়েস্ট শুনেন আমি যখন রিপোর্টটা দেব। আপনি এটা ছাপাবেন। আপনার যে তথ্যগুলো এগুলো যাচাই করে সত্যতা পেয়েছি।

উক্ত রিপোর্টের বিষয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার হাসান চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদেরকে সকল তথ্য দিন। সত্য তদন্তে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এর আগেও ঘটনার শুরু থেকেই স্থানীয় ইটনা থানার এএসআই মো.মুস্তাক হোসাইন, ওসি মো.জাকের রব্বানী
এএসপি। (অষ্টগ্রাম সার্কেল) স্যামোয়েল সাংমা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) মোঃ আল আমিন হোসাইন সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে এই বিষয়টি নিউজ প্রতিবেদন সহ অবগত করা হয়।

বিষয়টি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ তদন্তে অপকাণ্ড সৃষ্টিকারী সমাজে শান্তি বিনষ্টকারী, দুষ্কৃতিকারীদের আইনের আওতায় আনা হোক। এমন অমানবিক অনাকাঙ্ক্ষিত অঘটন আর নয়। বৃহৎ জনস্বার্থে সুনজর সক্রিয়তার স্বার্থে। জাতীয় স্থানীয় পত্রিকার প্রিন্ট নিউজ কাটিং সহ একাধিক অনলাইন নিউজ লিংক দেওয়া হয়। যাতে তদন্তের নামে গাফিলতি অবহেলা নয়, প্রশাসন হোক জনবান্ধব। দৃঢ় আশা প্রত্যাশা ভুক্তভোগী ও জনসাধারণের।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD