1. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  2. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  3. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
শেরপুরে জাল দলিলে জমি দখলের পায়তারা ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজারে বিডি ক্লিনের বীচে পরিচ্ছন্নতা অভিযান সিএমপির অভিযানে পিস্তল গুলিসহ অস্ত্রকারবারি আটক-৩ লালমনিরহাটে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, ইউপি সদস্যসহ আহত-১০ বাংলাদেশ শিক্ষক- কর্মচারী ঐক্যজোটের সাঁথিয়া শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত পিরোজপুরে উদ্দীপনের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান পিরোজপুর জিয়া মঞ্চ নব গঠিত আহবায়ক কমিটির পরিচিত সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অচলাবস্থা নিরসনে অন্তর্বর্তী কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ শেরপুরের গ্রামাঞ্চলে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে টিকাদানে উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত শেরপুর শহরে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে বাসাবাড়ি ও দোকানপাট
শিরোনাম:
শেরপুরে জাল দলিলে জমি দখলের পায়তারা ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজারে বিডি ক্লিনের বীচে পরিচ্ছন্নতা অভিযান সিএমপির অভিযানে পিস্তল গুলিসহ অস্ত্রকারবারি আটক-৩ লালমনিরহাটে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, ইউপি সদস্যসহ আহত-১০ বাংলাদেশ শিক্ষক- কর্মচারী ঐক্যজোটের সাঁথিয়া শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত পিরোজপুরে উদ্দীপনের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান পিরোজপুর জিয়া মঞ্চ নব গঠিত আহবায়ক কমিটির পরিচিত সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অচলাবস্থা নিরসনে অন্তর্বর্তী কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ শেরপুরের গ্রামাঞ্চলে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে টিকাদানে উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত শেরপুর শহরে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে বাসাবাড়ি ও দোকানপাট

আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে কুপিবাতি

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২২

 

বিকাশ রায় বাবুল, নীলফামারী : এমন এক সময় ছিল যখন রাতের আঁধার কে দুর করার একমাত্র অবলম্বন ছিল কুপি বাতি। যার ব্যবহার ছিল বাসা বাড়ী দোকান পাট সহ সর্বোত্রই। কিন্তু কালের বিবর্তনে ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে বহুল ব্যবহৃত এই কুপিবাতি।

গ্রামীন সমাজে নানা ধরনের কুপি বাতির প্রচলন ছিল। কোনটা ছিল মাটির, কোনটা কাঁচের , কোনটা বা পিতলের এমনকি কোনটা টিনের। আকারে ও প্রকারে এটি বড় ও ছোট হত। দাম ছিল প্রায় ৫-২০ টাকা পর্যন্ত । বড়গুলো বিভিন্ন অনুষ্ঠান এমনকি দোকানপাট এবং ছোটগুলো ব্যবহৃত হতো বাসাবাড়িতে।

এটি জ্বালানোর জন্য ব্যবহৃত হতো কেরোসিন তেল। আর আলোর তারতম্য ঘটানোর জন্য লাগত কাপরের ছোট- বড় টুকরা বা পাটের আঁশ। যাকে শৈল্তা বলা হতো।

এক সময় দেখা যেত গ্রামের মানুষজন হাটে যাওয়ার সময় ব্যাগের পাশাপাশি একটি করে বোতল নিয়ে যেত যেখানে কুপি বাতির জন্য ব্যবহৃত কেরোসিন তেল নিয়ে আসত।

আর গ্রামীন বধুরা রাতে জ্বালানোর জন্য এটিকে পরিষ্কার – পরিচ্ছন্ন ও ঠিকঠাক করে রাখত।

অন্যদিকে গ্রামাঞ্চলের বাজারে দেখা যেত দোকানিরা এটিকে একটি খুটির সাথে বেঁধে দোকান করত।

গ্রামীন জনপদের মানুষের অন্ধকার দুর করার একমাত্র অবলম্বন ছিল এটি।

কিন্তু বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিদ্যুতের আবিস্কার ও ইলেকট্রিক অনেক উপকরণ (টর্চলাইট, এলইডি বাল্ব, সোলার প্যানেল)এর ফলে হারিয়ে গেছে বহুল ব্যবহৃত কুপিবাতি। যা সমাজের মানুষের কাছে বর্তমানে শুধুই স্মৃতি।

এ বিষয়ে কথা হলে লেবু চন্দ্র রায় (পোস্ট মাস্টার, পঞ্চগড়) বলেন, আমিও কুপিবাতি দিয়ে পড়াশোনা করেছিলাম। এটির কথা মনে হলে আমার আগেরকার কথা মনে পড়ে। এটির সাথে আমার জীবনের অনেক স্মৃতি জড়িত। তবে অদুর ভবিষ্যতে এটিকে দেখতে জাদুঘরে যেতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD